কর্মক্ষেত্রে
ঝুঁকি নিরূপণ ও তার প্রতিকার:
ড্রায়র মেশিন
মেশিন চালানোর
নিয়মাবলী:
১) কাজ শুরু করার সময় চেইন ও গিয়ার এবং ঘূর্ণায়মান রোলার ও প্যাডার সচল ও সঠিক
আছে কিনা তা চেক করে নিন।
২) হ্যান্ড গেøাভস্ মাস্ক এবং ইয়ার প্লাগ ব্যবহার করুন।
৩) ঢিলা ঢোলা কাপড় পরিহার করুন।
৪) মেশিন চলার সময় নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন।
৫) মেশিন হতে পরিধেয় বস্ত্র এবং হাত সুরক্ষিত রাখুন।
কর্মক্ষেত্রে ঝুঁকি
নিরূপণ
ও
তার
প্রতিকার:
ড্রায়র
মেশিন
ঝুঁকির উৎস:
চলন্ত মেশিন
সম্ভাব্য ঝুঁকি:
চলন্ত অবস্থাই মেশিনের বিপদজনক অংশে হাত দিলে, মেশিন পরিস্কার করলে, ভি- বেল্ট, মটর, পিনিয়াম ও উইন্ডার রোলার হাত দিলে আঙ্গুল/ হাত বা শরীরের যে কোন অংশ পুড়ে/ ভেঙ্গে/কেটে যেতে পারে, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি না পরলে শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে ময়লা ধুলোবালি আপনার
ফুসফুসে প্রবেশ করে ভবিষ্যতে নানা ধরনের রোগ যেমন: যক্ষা, হাঁপানী হতে পারে।
প্রতিকার:
চলন্ত অবস্থায় মেশিনের গরম পৃষ্ঠে হাত দেওয়া, মেশিন পরিস্কার করা, ড্রায়ার সিলিভার,
প্যাডার উইন্ডার রোলারে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকা।
উপযুক্ত ব্যক্তিগত নিরাপত্তামূলক সরঞ্জামাদি পরিধান করা।
ঝুঁকির উৎস:
ষ্টিম ভাল্ব
সম্ভাব্য ঝুঁকি:
ভাল্ব সরাসরি খুললে, ষ্টিম লাইনে লিকেজ থাকলে ও ইনসিউলেশন করা না হলে শরীরের
বিভন্ন অংশে পুড়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
প্রতিকার:
প্রেসার মিটার দেখে ষ্টিম ভাল্ব, খোলা, ষ্টিম লাইনের লিকেজ পরীক্ষা করা ও ইনসিউলেশন করা।
ঝুঁকির উৎস:
ট্রলি
সম্ভাব্য ঝুঁকি:
ট্রলি মুভ করার সময় শরীরের বিভন্ন অংশ গুরুতর আহত হতে পারে।
প্রতিকার:
ট্রলি সতর্কতার সহিত পরিচালনা করা।
ঝুঁকির উৎস:
মেরামত
সম্ভাব্য ঝুঁকি:
মেশিনের অভ্যন্তরে
মেরামতের
সময়
দূর্ঘটনা
ঘটতে
পারে।
প্রতিকার:
মেশিনের মেরামতের সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা ও মেশিনের অভ্যন্তরে যথাযথ
ঠান্ডা করা।
ঝুঁকির উৎস:
সাধারণ
সম্ভাব্য ঝুঁকি:
মেশিনের বৈদ্যুতিক কানেকশন লুজ থাকলে আগ্নি দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ইমার্জেন্সি সুইচ ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা না করলে বিভিন্ন দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
চলাচলের পথ সব বাঁধাগ্রস্থ থাকলে দূর্ঘটনা পতিত হওয়ার সম্ভবনা থাকতে পারে।
প্রতিকার:
মেশিনে বৈদ্যুতিক কানেকশন পরীক্ষা করা ও রাবার ম্যাট ব্যবহার করা।
কাজ শুরুর পূর্বে ইমার্জেন্সি সুইচ ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করা।
চলাচলের পথ সর্বদা প্রতিবন্ধকতামুক্ত রাখুন।
0 Comments